Parents Khat



spacer
২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সকল শহীদদের ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসের সকল বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সকল শহীদদের প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।প্রতি রইল বিনম্র শ্রদ্ধা ও ভালবাসা।
spacer

২০১৮ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার সময়সূচি ও বিস্তারিত তথ্য

২০১৮ সালের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার সময়সূচী প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে তত্ত্বীয় বিষয় সমূহের পরীক্ষা ২রা এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে চলবে ১৩মে পর্যন্ত। এরপর ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৪ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত চলবে।
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে ২০১৮ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার সময়সূচী অনুমোদন করে প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আপনাদের সুবিধার্থে উক্ত পরীক্ষার সময়সূচি নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ


২০১৮ সালের এইচএসসি পরীক্ষার সময়সূচী

HSC Exam Routine 2018


HSC Exam Routine 2018


HSC Exam Routine 2018


২০১৮ সালের আলিম পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী
Alim Exam Routine 2018


Alim Exam Routine 2018


২০১৮ সালের এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী
২০১৮ সালের এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী
২০১৮ সালের ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী
গত বছরের তুলনায় এবার পরীক্ষায় দুই দিন সময় কমিয়ে আনা হয়েছে। এবার তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৪২ দিনে শেষ হবে। ২০১৬ সালে ৬৮ দিন তত্ত্বীয় পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থীদের ভোগান্তি কমাতে পরীক্ষার গ্যাপ কমানোর কথা বলে আসছিলেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
এইচএসসি সমমান পরীক্ষা ২০১৮ এর নির্দেশনাঃ এবারও শুরুতে বহুনির্বাচনী (এমসিকিউ) অংশ এবং পরে রচনামূলক অংশের পরীক্ষা হবে। ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার সময় ৩০ মিনিট এবং ৭০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষার সময় আড়াই ঘণ্টা। এমসিকিউ এবং সৃজনশীল অংশের মধ্যে কোনো বিরতি থাকবে না।
যেসব বিষয়ে ব্যবহারিক পরীক্ষা রয়েছে সেগুলোর ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনী পরীক্ষার সময় ২৫ মিনিট এবং সৃজনশীল অংশের জন্য দুই ঘণ্টা ৩৫ মিনিট সময় নির্ধারণ করা হয়েছে।
পরীক্ষার্থীরা সাধারণ ক্যালকুলেটর ব্যবহার করতে পারবে। তবে কোনো সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না। পরীক্ষা কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবে না।
দৃষ্টি প্রতিবন্ধী, সেরিব্রাল পলসি জনিত প্রতিবন্ধী ও যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী শ্রুতিলেখক নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন। এ ধরনের পরীক্ষার্থী ও শ্রবণ প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বরাদ্দ থাকবে।
spacer

প্যারেন্টস কম্পিউটার ও ফটোষ্ট্যাটে নতুন সংযোজন করা হয়েছে রেষ্টশনারী তথা শিক্ষা উপকরণ সামগ্রী আপনারা সবাই আমন্ত্রিত।






















spacer

প্যারেন্টস কম্পিউটার এ্যন্ড ফটোষ্ট্যাটের প্রথম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ১২ ফেব্রুয়াূরী

আজ ১২ ই ২০১৮ ফেব্রুয়ারী, রোজ -সোমবার ।
আজ প্যারেন্টস কম্পিউটার এ্যন্ড ফটোষ্ট্যাটের ১ বছর পূরতি হলো । প্যারেন্টস কম্পিউটার এ্যন্ড ফটোষ্ট্যাটের সকল গ্রাহক ও শুভানুধ্যায়ীকে জানাই আন্তরিক শুভচ্ছা ও অভিনন্দন
সবাই প্যারেন্টস কম্পিউটার এ্যন্ড ফটোষ্ট্যাটের জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ যেন ব্যবসায় উন্নত করার তৌফিক দান করেন।।
spacer

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ডিগ্রি পাস কোর্সে ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষের ৩ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর অব আর্টস [বি এ (পাস)], ব্যাচেলর অব সোস্যাল সায়েন্স [বি এস এস (পাস)], ব্যাচেলর অব সায়েন্স [বি এস সি (পাস)], ব্যাচেলর অব বিজনেস স্টাডিজ [বি বি এস (পাস)], ব্যাচেলর অব মিউজিক [বি মিউজ (পাস)], ব্যাচেলর অব স্পোর্টস [বি স্পোর্টস (পাস)] ডিগ্রি পাস কোর্সে ভর্তি কার্যক্রমের প্রাথমিক আবেদন ১৭ জানুয়ারি বিকাল ৪টা থেকে শুরু হয়ে ০৩ ফেব্রুয়ারি রাত ১২টা পর্যন্ত চলবে।
২০১৩/২০১৪/২০১৫ সালের মাধ্যমিক/সমমান এবং ২০১৫/২০১৬/২০১৭ সালে উচ্চ মাধ্যমিক / সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট থেকে আগ্রহী প্রার্থীদের উক্ত আবেদন ফরম পূরণ করে প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ২৫০/- (দুইশত পঞ্চাশ) টাকা সংশ্লিস্ট কলেজে ০৪ ফেব্রুয়ারি তারিখের মধ্যে অবশ্যই জমা দিতে হবে।


উল্লেখ্য, স্নাতক (পাস) শ্রেণীর ভর্তি কার্যক্রমে আবেদনকারী প্রার্থীদের কোন ভর্তি পরীক্ষা দিতে হয়না। তাদের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে প্রতিটি কলেজের জন্য আলাদাভাবে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হয়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ভর্তি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ সব তথ্যঃ

গুরুত্বপূর্ণ লিঙ্কসমূহঃ

গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহঃ

আবেদনের যোগ্যতাঃ
  • শিক্ষার্থী যে কোন শিক্ষা বোর্ড এর যে কোন শাখা থেকে এসএসসি/সমমান ২০১৩/২০১৪/২০১৫ এবং এইচএসসি/সমমান ২০১৫/২০১৬/২০১৭ সালের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে।

  • ২০১৩/২০১৪/২০১৫ সালের O-Level পরীক্ষায় কমপক্ষে তিনটি বিষয়ে ‘বি” গ্রেডসহ অন্তত চারটি বিষয়ে উত্তীর্ণ এবং ২০১৫/২০১৬/২০১৭ সালের A-Level পরীক্ষায় অন্তত একটি বিষয়ে ‘বি” গ্রেডসহ অন্তত ২টি বিষয়ে উত্তীর্ণ প্রার্থীরা এই ভর্তি কার্যক্রমে আবেদন করতে পারবে তবে প্রার্থীদের ভর্তি নির্দেশিকার অন্যান্য সকল শর্ত পূরণ করতে হবে। এ সকল শিক্ষার্থীদের ডীন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুল, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে।
  • বিদেশী সার্টিফিকেটধারী শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-এ স্বীকৃত যে কোন শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক তাদের অর্জিত মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের নম্বর পত্রের সমতা নিরূপণ করা হলে তারাও ভতির্র জন্য আবেদন করতে পারবে৷ বিদেশী সার্টিফিকেটধারী প্রার্থীদের আবেদনের ক্ষেত্রে ভর্তি নির্দেশিকার সকল শর্ত পূরণ করতে হবে।  এ সকল শিক্ষার্থীদের ডীন, স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুল, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করতে হবে।
  • আবেদনকারী উচ্চ মাধ্যমিক/ সমমান পরীক্ষায় যে শাখা থেকে উত্তীর্ণ হয়েছে তাকে সেই শাখার জন্য নির্ধারিত আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে৷
  • উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় গার্হস্থ্য অর্থনীতি শাখা থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের মানবিক শাখার আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
অনলাইনে প্রাথমিক আবেদন ফরম পূরণ ও করণীয়ঃ 
  • আবেদন ফরম পূরণঃ আবেদনকারীকে এই লিঙ্কে গিয়ে প্রদর্শিত তথ্য ছকে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার রোল নম্বর, শিক্ষা বোর্ড ও পাসের সন সঠিকভাবে এন্ট্রি দিতে হবে৷
  • সঠিক লিঙ্গ (Gender) নির্ধারণ নির্ধারণঃ এ পর্যায়ে অনলাইনে আবেদনকারীর শিক্ষা বোর্ডে সংরক্ষিত ডাটাবেজের তথ্য অনুযায়ী Male/Female প্রদর্শিত হবে৷ আবেদনকারীর তথ্য ছকে Male এর স্থলে Female বা
    Female এর স্থলে Male প্রদর্শিত হলে  Click to Change গিয়ে সঠিক তথ্যটি দিতে হবে৷
  • কলেজ পছন্দঃ আবেদনকারী তার পছন্দ অনুযায়ী বিভাগ ও জেলাওয়ারী যে কোন কলেজের নাম Select করলে
    সংশ্লিষ্ট কলেজে ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) শ্রেণীর অধিভুক্ত কোর্সসমূহের নাম ও আসন সংখ্যা দেখতে পাবে৷
  • বিষয় পছন্দক্রমঃ website-এর তথ্য ছকে পছন্দ অনুযায়ী একটি কলেজ Select করলে আবেদনকারী সংশ্লিষ্টকলেজে তার ভর্তি যোগ্য (Eligible)কোর্সের তালিকা দেখতে পাবে এবং এই তালিকা থেকে প্রার্থী সর্তকতার সংগে তার প্রার্থিত কোর্সের পছন্দক্রম নির্ধারণ করতে হবে৷ এই পছন্দক্রমের উর্ধ্বক্রম অনুসারে মেধার ভিত্তিতে কোর্স বরাদ্দ দেয়া হবে৷
  • কোটাঃ মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/ আদিবাসি/ প্রতিবন্ধী/পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে তথ্য ছকের নির্দিষ্ট স্থানে তার জন্য প্রযোজ্য কোটা Select করতে হবে৷ কোটায় আবেদনের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষের ইস্যুকৃত মূল সনদপত্র থাকতে হবে৷ একজন প্রার্থী এক বা একাধিক কোটায় যোগ্য হলে
    কোটার পছন্দক্রম নির্ধারণ করে দিতে হবে৷
  • ছবি সংযোজনঃ আবেদনপত্র পূরণের সময় প্রার্থীর পাসপোর্ট আকারে সম্প্রতি তোলা রঙ্গিন ছবি Scan করে আপলোড করতে হবে৷ ছবির মাপ ১২০ x১৫০ pixels,  Image  Type:  jpg এবং maximum file size:50KB হতে হবে৷
  • ফরম চূড়ান্তকরণঃ সঠিক তথ্য ও ছবিসহ ছক পূরণ করে প্রথমে ফরমটি Submit  Application অপশনে ক্লিক
    করতে হবে৷ এ পর্যায়ে আবেদনকারীর রোল নম্বর ও পিন কোড প্রদর্শিত হবে এবং আবেদনকারীকে ফরমটি ডাউনলোড করে [A4(8.5”×11”)অফসেট সাদা কাগজে]প্রিন্ট (Print) নিতে হবে৷
  • আবেদন ফরম বাতিলকরণ / ত্রুটিপূর্ণ ছবি পরিবর্তন ছবি পরিবর্তনঃ আবেদন ফরম সংশ্লিষ্ট কলেজে জমাদানের পূর্বে কোন শিক্ষার্থী তার প্রাথমিক আবেদন ফরমটি বাতিল/ত্রুটিপূর্ণ ছবি পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক হলে তাকে Applicant’s Login (Degree Pass) অপশনে গিয়ে আবেদন ফরমের রোল নম্বর ও পিন এন্ট্রি দিতে হবে৷ এ পর্যায়ে আবেদনকারীকে Form Cancel/Photo Change Option এ গিয়ে  Click to Generate OTP অপশনটি ক্লিক করতে হবে৷ এ সময়ে শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমে উল্লিখিত ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে SMS এর মাধ্যমে One Time Password (OTP) পাবে৷ এই OTP এন্ট্রি দিয়ে প্রার্থী তার আবেদন ফরমটি বাতিলপূর্বক নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবে৷ এ লক্ষ্যে আবেদনকারীকে তার ব্যক্তিগত সঠিক মোবাইল নম্বর সর্তকতার সংগে আবেদন ফরমে সংযোজন করতে হবে৷ তবে কলেজ কর্তৃক প্রাথমিক আবেদন ফরম নিশ্চয়ন করার তা আর বাতিল করা যাবে না প্রার্থী ছবি পরিবর্তনের সুযোগ মাত্র একবারই পাবে৷
  • সংশ্লিষ্ট কলেজে ফরম ও ফি এর সাথে যা যা জমা দিতে হবেঃ আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা প্রাথমিক আবেদন ফরমটির নির্ধারিত স্থানে স্বাক্ষর করতে হবে৷ এই আবেদন ফরমের সংগে প্রার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার সত্যায়িত নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত কপি ও প্রাথমিক আবেদন ফি বাবদ ফি বাবদ ফি বাবদ ২৫০/- (দুইশত পঞ্চাশ টাকা ) টাকা সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে৷ প্রাথমিক আবেদন ফরমটির দ্বিতীয় অংশ সংশ্লিষ্ট কলেজ অধ্যক্ষ/দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর ও সীলসহ প্রার্থীকে ফেরত দিবে৷ কলেজ যে সকল প্রাথমিক আবেদন ফরম online-এ নিশ্চয়ন করবে সে সকল প্রার্থী তাদের মোবাইল নম্বরে SMS এর মাধ্যমে তা জানতে পারবে৷
আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয়সমূহের তালিকাঃ
Degree Pass compulsory & Alternavite subjects
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান/ আদিবাসি/ প্রতিবন্ধী (সমাজসেবা অধিদপ্তর কর্তৃক স্বীকৃত হতে হবে) কোটা সম্পর্কিত তথ্য ও সংরক্ষিত আসন সংখ্যাঃ
https://i2.wp.com/i.imgur.com/3IM2FvG.jpg?w=618&ssl=1
পোষ্য (Ward) কোটায় ভর্তিঃ
স্নাতক (পাস) ভর্তি কার্যক্রমে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তান/সন্তানাদি পোষ্য কোটায় আবেদন করতে পারবে৷ এ কোটায় আবেদনকারীকে পোষ্যের প্রমাণ পত্রের সংগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দফতর থেকেও পোষ্য হিসাবে প্রত্যয়ন পত্র সংগ্রহ করতে হবে৷ ভর্তির জন্য পোষ্যকে ভর্তি নির্দেশিকার সকল শর্তপূরণ করতে হবে৷ একটি কলেজে সর্বোচ্চ ০৩ জন আবেদনকারী মেধাভিত্তিক পোষ্য কোটায় ভর্তি হতে পারবে এবং এ আসন অতিরিক্ত বলে বিবেচিত হবে।
ফলাফল ও মেধা তালিকা:
প্রতিটি কলেজ জন্য আলাদাভাবে মেধা তালিকা তৈরি করে প্রার্থীদের পছন্দক্রমের ঊর্ধ্বক্রম অনুযায়ী ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) শ্রেণীর কোর্স বরাদ্দ দেওয়া হবে।
  • একই প্রতিষ্ঠান/কলেজে একই বিষয়ে দুই বা ততোধিক আবেদনকারীর প্রাপ্ত ফলাফল একই হলে সেক্ষেত্রে এ সকল আবেদনকারীর পর্যায়ক্রমে ১) ৪র্থ বিষয়সহ SSC ও HSC পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ এর যথাক্রমে ৪০% ও ৬০% ২) প্রয়োজন
    হলে SSC ও HSC পরীক্ষার মোট প্রাপ্ত নম্বরের যথাক্রমে ৪০% ও ৬০% ৩) এর পরেও যদি দুই বা ততোধিক আবেদনকারীর প্রাপ্ত ফলাফল একই হয়, তা হলে যার বয়স কম তাকে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে৷
  • ভর্তির ফলাফল পর্যায়ক্রমে ১) ১ম মেধা তালিকা ২) শূন্য আসন সাপেক্ষে ২য় মেধা তালিকা ও কোর্স পরিবর্তনের মেধাতালিকা ৩) কোটা ও কোর্স পরিবর্তনের মেধাতালিকা এবং ৪) রিলিজ স্লিপের মেধা তালিকা (প্রয়োজনে একাধিক বার) মাধ্যমে প্রকাশ করা হবে৷
ভর্তির ফলাফল দেখার পদ্ধতিঃ
  • সংশ্লিষ্ট কলেজ তাদের User ID ও Password ব্যবহার করে ভর্তির কোর্সওয়ারী ফলাফল দেখতে পারবে৷
  • শিক্ষার্থীরা এই পোস্টের নিচে ভর্তির আবেদনের সময় প্রাপ্ত রোল ও পিন নম্বর দিয়ে লগিন করে
         অথবা, NU<space>ATDG<space>Roll No টাইপ করে ১৬২২২ নম্বরে ম্যাসেজ পাঠিয়ে।
          অথবা, কলেজ থেকে সরাসরি ফলাফল জানতে পারবে।
যারা মেধা তালিকায় সুযোগ পাবে তাদের করণীয় বিষয়সমূহঃ
লগইন (Login): মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে এই লিঙ্কে গিয়ে সঠিক রোল নম্বর ও পিন কোড দিয়ে Login করতে হবে৷ এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নাম, বরাদ্দকৃত বিষয়, সংশ্লিষ্ট কলেজের নাম ও অন্যান্য তথ্যসহ ভর্তির আবেদন ফরম প্রদর্শিত হবে৷
কোর্স পরিবর্তনের আবেদন করতে চাইলেঃ মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত কোন শিক্ষার্থী তার কোর্সের পরিবর্তন করতে চাইলে আবেদন ফরমের কোর্সের পরিবর্তনের নির্দিষ্ট (Yes/No) ঘরে টিক চিহ্ন দিতে হবে৷
আবেদন ফরম প্রিন্টঃ সঠিক তথ্যসহকারে ভর্তির আবেদন ফরমটি Submit Application অপশনে ক্লিক করলে একটি চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন ফরম website এ দেখা যাবে৷ উক্ত ফরমটির দুই কপি A4 (8.5”×11”) অফসেট কাগজে প্রিন্ট নিতে হবে৷ পরবর্তিতে রোল নম্বর ও পিন কোড দিয়ে একাধিকবার ফরমটি প্রিন্ট নেয়া যাবে৷
সংশ্লিষ্ট কলেজে ফরম জমাঃ আবেদনকারীকে প্রিন্ট করা ভর্তির ফরমের নির্দিষ্ট স্থানে স্বাক্ষর করতে হবে৷ এই আবেদন ফরমের সঙ্গে আবেদনকারীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত কপি ও ভর্তি রেজিস্ট্রেশন ফি (১১ নং অনুচ্ছেদ অনুযায়ী) সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে৷ চূড়ান্ত ভর্তির আবেদন ফরমের একটি কপি অধ্যক্ষ/দায়িতপ্রাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীকে ফেরত দিবে ৷
কোর্স পরিবর্তনের ফলাফল ও করণীয়ঃ সংশ্লিষ্ট কলেজে কোর্সভিত্তিক আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে ও মেধাস্কোরের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীকে তার কোর্সের পছনক্রমের ঊর্ধ্বক্রমে কোর্স পরিবর্তনের ফলাফল অনলাইনে/SMS এর মাধ্যমে জানানো হবে৷ শিক্ষার্থীর কোর্স পরিবর্তন হলে নির্দিষ্ট Online থেকে একই প্রক্রিয়ায় কোর্স পরিবর্তনের ফরম সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট কলেজে জমা দিতে হবে৷ উল্লেখ্য যে, কোন শিক্ষার্থীর কোর্স পরিবর্তন হলে তার পূর্বের কোর্সের ভর্তি বাতিল হয়ে যাবে এবং পরিবর্তিত কোর্সে তার ভর্তি নিশ্চিত হবে৷ তবে কোন শিক্ষার্থীর কোর্স পরিবর্তন না হলে পূর্বের কোর্সেই তার ভর্তির বহাল থাকবে ৷ কোর্স পরিবর্তনের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে কোন ফি প্রদান করতে হবে না৷
কোটার ফলাফল: রিলিজ স্লিপের ফরম পূরণের পূর্বে কোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে৷ যে সকল শিক্ষার্থী ইতোমধ্যে মেধা তালিকায় স্থান পেয়ে প্রার্থিত কোর্সে ভর্তি হয়েছে এবং একই সঙ্গে কোটায় নতুন কোর্স বরাদ্দ পেয়েছে সে সকল শিক্ষার্থী কোটায় বরাদ্দকৃত কোর্সে ভর্তি হতে চাইলে তাদের পূর্বের বর্তি বাতিল হয়ে যাবে৷
চূড়ান্ত ভর্তি নিশ্চয়নঃ সংশ্লিষ্ট কলেজ কর্তৃক Online এ মেধা তালিকায় স্থান প্রাপ্ত শিক্ষার্থীর চূড়ান্ত ভর্তি/কোর্স পরিবর্তন নিশ্চয়ন করা হলে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শিক্ষার্থীকে SMS এর মাধ্যমে তা জাানিয়ে দেয়া হবে৷ এছাড়াও শিক্ষার্থীর Online এ Login করে তা জানতে পারবে৷
রিলিজ স্লিপে আবেদন করার শর্তাবলী ও ফরম পূরণ সম্পর্কিত বিষয়াবলীঃ যে সকল শিক্ষার্থী ক) মেধা তালিকায় স্থান পায়নি খ) মেধা তালিকায় স্থান পেয়েও বরাদ্দকৃত কোর্সের ভর্তি হয়নি গ) ভর্তি বাতিল করছে, সে সকল শিক্ষার্থী রিলিজ স্লিপের জন্য আবেদন করতে পারবে৷
লগইন (Login): রিলিজ স্লিপে আবেদনের জন্য শিক্ষার্থীকে এই পোস্টের নিচে গিয়ে সঠিক রোল নম্বর ও পিন কোড এন্ট্রি দিয়ে Login করতে হবে৷ এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর নাম ও অন্যান্য তথ্যসহ রিলিজ স্লিপের আবেদন ফরম Website-এ প্রদর্শিত হবে৷
কলেজ ও কোর্সের পছন্দক্রম নির্ধারণঃ রিলিজ স্লিপে আবেদনের জন্য College Selection option এ গিয়ে আবেদনকারী তার পছন্দ অনুযায়ী কলেজ Select করলে ঐ কলেজের কোর্সভিত্তিক শূন্য আসনের তালিকা ও তার Eligible কোর্সের তালিকা দেখতে পাবে৷ এ
পর্যায়ে আবেদনকারী তার Eligible কোর্সের তালিকা থেকে নতুন করে পছন্দক্রম নির্ধারণ করে এন্ট্রি দিবে৷ এভাবে একজন আবেদনকারী তার পছন্দ অনুযায়ী সর্বোচ্চ পাঁচটি কলেজে পর্যায়ক্রমে কোর্স পছন্দক্রম নির্ধারণ করে এন্ট্রি দিতে পারবে৷
আবেদন ফরম চূড়ান্তকরণঃ সঠিক তথ্যসহকারে ফরম পূরণ করে প্রথমে Save করে অনলাইনে Submit করলে আবেদনকারী তার নাম, রোল নম্বর, পিন কোড ও কলেজের নাম ও কোর্সের পছন্দক্রমসহ একটি নতুন আবেদন ফরম এ দেখতে পাবে৷ উক্ত ফরমটি Download করেA4 (8.5”×11”) অফসেট সাদা কাগজে প্রিন্ট (Print) নিতে হবে তবে এটি সংশ্লিষ্ট কলেজসমূহে জমা দিতে হবে না৷
রিলিজ স্লিপের আবেদন ফরম বাতিলকরণঃ  রিলিজ স্লিপের আবেদন ফরম চূড়ান্তকরণের পরও যদি কোন শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমে কলেজ/কোর্সের পছন্দক্রম সংশোধন বা পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক হলে তাকে Applicant’s Login (Degree pass) অপশনে গিয়ে আবেদন ফরমের রোল নম্বর ও পিন এন্ট্রি দিতে হবে৷ এ পর্যায়ে আবেদনকারীকে Form Cancel option এ গিয়েClick to
Generate the Security key অপশনটি ক্লিক করতে হবে৷ এ সময়ে শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমে উল্লিখিত ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরে SMS এর মাধ্যমে এবং একই সংগে ই-মেইলে One Time Password (OTP) পাবে৷ এই OTP এন্ট্রি দিয়ে শিক্ষার্থী তার আবেদন ফরমটি বাতিলপূর্বক নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করতে পারবে৷ এ লক্ষ্যে আবেদনকারীকে তার ব্যক্তিগত সঠিক মোবাইল নম্বর ও ই-মেইল নম্বর সর্তকতার সংগে আবেদন ফরমে সংযোজন করতে হবে৷
রিলিজ স্লিপের ফলাফলঃ  রিলিজ স্লিপের ফলাফল নির্ধারিত সময়ে প্রকাশ করা হবে৷ রিলিজ স্লিপে আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের কোর্স পরিবর্তনের কোন সুযোগ থাকবে না৷
চূড়ান্ত ভর্তির ফরম সংগ্রহ ও ভর্তিঃ  শিক্ষার্থী রিলিজ স্লিপের মাধ্যমে তার নির্বাচিত কলেজে কোর্স বরাদ্দ পেলে Login অপশনে গিয়ে ভর্তির আবেদন ফরম প্রিন্ট করবে৷ এই আবেদন ফরমের সংগে শিক্ষার্থীর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক/সমমান পরীক্ষার নম্বরপত্র, রেজিস্ট্রেশন কার্ডের সত্যায়িত কপি ও ভর্তি রেজিস্ট্রেশন ফি সংশ্লিষ্ট কলেজে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে জমা দিতে হবে৷ রিলিজ স্লিপের ভর্তির আবেদন ফরমের একটি কপি অধ্যক্ষ/দায়িতপ্রাপ্ত শিক্ষকের স্বাক্ষর ও সীলসহ কলেজ কর্তৃপক্ষ শিক্ষার্থীকে ফেরত দিবে ৷
চূড়ান্ত ভর্তির জন্য কোর্সওয়ারী রেজিস্ট্রেশন ফিসের হার:
ভর্তি বিষয়ক যে কোন সাহায্যের জন্য ১ম বর্ষ স্নাতক (পাস) ভর্তি পরীক্ষা পরিচালনা কমিটির সাথেযোগাযোগ করতে পারেনঃ
spacer

বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে আপনাকে কোন কাজগুলো করতে হবে।



পত্রিকা খুললে প্রায়ই চোখে পরে স্কুল/কলেজের সার্টিফিকেট হারিয়ে যাওয়ার সংবাদ। একজন মানুষের জীবনের অন্যতম অর্জন অমূল্য এই সার্টিফিকেটগুলো। যা হারিয়ে গেলে ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু এ নিয়ে আতংকিত হওয়ার কিছু নেই। হারানো সার্টিফিকেট কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করে ফিরে পাওয়া যায়।
এই লেখায় বিস্তারিত জানিয়ে দিচ্ছি বোর্ড পরীক্ষার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেলে আপনাকে কোন কাজগুলো করতে হবে।

প্রথম কাজ,

জিডি (জেনারেল ডায়েরি বা সাধারণ ডায়েরি) করা। নিকটস্থ থানায় গিয়ে কর্তব্যরত অফিসারকে বুঝিয়ে বলুন আপনার সার্টিফিকেট হারিয়ে গেছে এই কারণে আপনি একটি জিডি করাতে চান। তিনি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করবেন যা জিডির জন্য প্রয়োজন। জিডি করাতে যাওয়ার আগে আপনার সার্টিফিকেটের মূল তথ্য যা আপনার মনে আছে (অথবা প্রবেশ পত্র ও রেজিস্ট্রেশন কার্ড) সুন্দর ভাবে লিখে নিয়ে যাবেন। তাহলে প্রয়োজনের মুহূর্তে সঠিক তথ্য দেয়া সম্ভব হবে।

দ্বিতীয় কাজ,

জিডির একটি কপি আপনাকে দেয়া হবে, যেখানে সকল বিস্তারিত তথ্য ও জিডি নাম্বার থাকবে। এটির কমপক্ষে ৫-৬টি ফটোকপি করে সংরক্ষণ করুন। পরে এগুলো দরকার হবে।

এবার,

যে কোন একটি পত্রিকা অফিসে যোগাযোগ করুন। হতে পারে তা দেশের সবচেয়ে প্রচলিত পত্রিকা বা আপনার স্থানীয় কোন পত্রিকা। তবে প্রচলিত পত্রিকা গুলোয় যোগাযোগ করা ভাল । পত্রিকায় হারানো বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে, এ ব্যাপারে পত্রিকায় দায়িত্ব রত ব্যক্তির সাথে কথা বলুন।
পত্রিকার বিজ্ঞাপনে যে সব বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করতে হবেঃ
১. জিডি নাম্বার
২. সার্টিফিকেটে থাকা পরীক্ষার নাম
৩. বোর্ড
৪. পাশের সন
৫. নিজের নাম
৬. কিভাবে আপনার সার্টিফিকেট হারিয়েছে
এছাড়াও আরও কোন প্রয়োজনীয় তথ্য বাকি রয়ে গেলে তা আপনার কাছে পত্রিকায় দায়িত্ব রত কর্মকর্তা জিজ্ঞেস করবেন। কাজেই এ নিয়ে চিন্তিত হবেন না।

তৃতীয় কাজ,

জিডির কপি এবং পত্রিকায় প্রকাশিত বিজ্ঞাপনটি কেটে সাথে নিন। যে শিক্ষাবোর্ডের অধীনে পরীক্ষা দিয়েছেন তার তথ্যসংগ্রহ কেন্দ্রে যোগাযোগ করুন। তাদের কাছ থেকে আবেদনপত্র সংগ্রহ করে নির্ভুলভাবে পূরণ করুন।

চতুর্থ কাজ,

সকল কাগজপত্র নিয়ে সোনালি ব্যাংকের কোন একটি শাখায় চলে যান, ডিমান্ড ড্রাফট করুন। এবার সকল কাগজপত্র যথা: জিডির কপি, পত্রিকার বিজ্ঞাপনের কাটিং, আবেদনপত্র এবং টাকা জমা দেয়ার রশিদ সব একত্রিত করে শিক্ষাবোর্ডের সচিবের নিকট আবেদন পত্র লিখুন।

আবেদন পত্রে যে তথ্যগুলো অবশ্যই থাকতে হবে,

আবেদনপত্র পূরণের ক্ষেত্রে প্রথমেই উল্লেখ করতে হবে আপনি কোন পরীক্ষার (মাধ্যমিক না উচ্চমাধ্যমিক) কী হারিয়েছেন এবং কী কারণে আবেদন করছেন। আবেদনপত্রের বিভিন্ন অংশে ইংরেজি বড় অক্ষরে এবং বাংলায় স্পষ্ট অক্ষরে পূর্ণ নাম, মাতার নাম, পিতার নাম, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম, রোল নম্বর, পাশের বিভাগ/জিপিএ, শাখা, রেজিস্ট্রেশন নম্বর, শিক্ষাবর্ষ এবং জন্মতারিখসহ বিভিন্ন তথ্য লিখতে হবে। পরবর্তী অংশে জাতীয়তা, বিজ্ঞপ্তি যে দৈনিক পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে সেটির নাম ও তারিখ এবং সোনালী ব্যাংকের যে শাখায় ব্যাংক ড্রাফট করেছেন সে শাখার নাম, ড্রাফট নম্বর ও তারিখ উল্লেখ করতে হবে। আবেদনপত্রে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সুপারিশের প্রয়োজন হবে। এতে তার দস্তখত ও নামসহ সিলমোহর থাকতে হবে।
আবেদন করার পর আপনার আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে কি না, কিভাবে পরবর্তীতে তাদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে এবং সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হবে এ সকল তথ্য বোর্ড থেকেই আপনাকে জানিয়ে দেয়া হবে। তথ্যগুলো লিখে রাখুন এবং নিয়মিত খোঁজ নিন।

নতুন সার্টিফিকেট পাওয়ার পর,

দয়া করে অফসেট কাগজে এর কিছু ফটোকপি করিয়ে রাখুন এবং এমন স্থানে রাখুন যাতে তা সহজে হারিয়ে না যায়। অথবা পানি, আগুন বা পোকার আক্রমণে বিনষ্ট না হয়।



আবেদন করার নিয়ম
বরাবর
অধ্যক্ষ,
 স্কুলের নাম


বিষয়ঃ এস এস সি পাশের সনদ উত্তোলন প্রসঙ্গে।


জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে আমি আপনার অত্র বিদ্যালয় থেকে (আপনার পাশের সন) সালে এস এস সি পরিক্ষায় অংশগ্রহণ করে উত্তীর্ণ হই। এখন আমার ব্যাক্তিগত প্রয়োজনে এস.এস.সি পাশের সনদ টি প্রয়োজন। আমার এস.এস.সি এর রোল নং (আপনার এস এস সি রোল) ও রেজিঃ নং (আপনার এস এস সি রেজিস্ট্রেশন নং)।


অতএব, হুজুরের নিকট আমার আকুল আবেদন এই যে, আমাকে আমার উক্ত এস.এস.সি পাশের সনদ টি প্রদান করে বাধিত করবেন।


নিবেদক
আপনার নাম
spacer

জেএসসি ও জেডিসি পরিক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে।

আজ ৩০ শে ডিসেম্বর রোজ শনিবার জেএসসি

ও জেডিসি পরিক্ষার ফল প্রকাশ করা হবে।

মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে জেএসসি-
জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল ২০১৭ জানার পদ্ধতিঃ http://www.educationboardresults.gov.bd/index.php?err=103
[দুপুর ২টার পর]
➳যে কোন মোবাইল অপারেটর এর মেসেজ
অপশনে গিয়ে লিখতে হবে JSC অথবা JDC
➳এরপর একটি স্পেস দিয়ে আপনার বোর্ড এর প্রথম তিনটি অক্ষর লিখতে হবে। যেমনঃ
DHA = Dhaka Board |
COM = Comilla Board |
RAJ =
Rajshahi Board |
JES = Jessore Board |
CHI=
Chittagong
Board |
BAR = Barisal Board |
SYL = Sylhet Board |
DIN =
Dinajpur Board |
MAD = Madrassah Board |
TEC= Technical Board
➳ এরপর, একটি স্পেস দিন এবং আপনার রোল নম্বরটি লিখুন।
➳ এবার একটি স্পেস দিয়ে আপনার পরীক্ষার সাল
অর্থাৎ 2017 লিখুন।
➳ Example: JSC <স্পেস>DHA <স্পেস>123456
<স্পেস>2017
মাদ্রাসা বোর্ড এর ক্ষেত্রেঃ
JDC<স্পেস>MAD<স্পেস>123467<স্পেস>2017
➳ এবার মেসেজ টি পাঠাতে হবে ১৬২২২ নম্বরে।
জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফলাফল
পুনঃনিরীক্ষণ এর পদ্ধতি জানতে এখানে ক্লিক করুন
জেএসসি-জেডিসি পরীক্ষার
পরিসংখ্যানঃ
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালের জেএসসি-জেডিসি
পরীক্ষা গত ১ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ১৮
নভেম্বর শেষ হয়। নির্ধারিত দিনগুলোতে সকাল ১০টা
থেকে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
মোট ২৮ হাজার ৬২৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২৪ লাখ ৬৮ হাজার ৮২০ জন পরীক্ষার্থী এ দুটি পরীক্ষায় অংশ নেয়।
.
এছাড়া মোবাইলে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২০১৭ এর ফলাফল দেখার নিয়মঃ
প্রাথমিক ও শিক্ষা সমাপনীঃ
DPE<space> আপনার উপজেলা/থানার কোড <space>রোল নম্বর<space>পাশের বছর
এরপর Send করুন 16222 নম্বরে।
উদাহরণ: DPE 20608 34589 2016 Send করুন 16222 নম্বরে।
ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনীঃ
মাদ্রাসা বোর্ডের প্রাথমিক শিক্ষা সমাপণী পরীক্ষার ফলাফল পেতে শুধু DPE এর স্থলে EBT লিখতে হবে। বাকি নিয়ম অপরিবর্তিত থাকবে।
উদাহরণঃ EBT 20608 34589 2016 Send করুন 16222 নম্বরে।
spacer